শুধু তাই নয়, সেই সঙ্গে প্রায় ১২ লাখ টাকা জরিমানা গুনতে হবে আবু নাঈম সোহাগকে।
বাফুফে সেক্রেটারির বিরুদ্ধে ফেডারেশন অব ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের (ফিফা) আচরণবিধির ১৩ ধারা (সাধারণ কর্তব্য), ১৫ ধারা (আনুগত্য) ও ২৪ ধারা (জালিয়াতি) ভঙ্গের প্রমাণ পেয়েছে। আর সে কারণেই এই শাস্তি পেতে হচ্ছে তাকে। ইতিমধ্যে ফিফার পক্ষ থেকে নাঈম এই তথ্য অবগত করা হয়েছে।
একই সঙ্গে বাফুফেকে চিঠি পাঠিয়েছে ফিফা। এছাড়া চিঠির অনুলিপি দেওয়া হয়েছে এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশনকেও (এএফসি)।
ফিফা জানিয়েছে, ফিফা কর্তৃক পাওয়া অর্থের গরমিল পাওয়া যায়। ফলে সোহাগসহ আরও দুই কর্মকর্তাকে শোকজ করে ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থাটি। ক্রয়নীতি অনুসারে, কোনো কিছু কেনার ক্ষেত্রে তিনটি দরপত্র দরকার। আর কাজের দায়িত্ব পাবে সর্বনিম্ন দরদাতা। বাফুফে সবকিছু ঠিকঠাক করলেও রশিদে পাওয়া যায় গরমিল।